আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম

এই ব্লগে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা যদি ভালো লাগে তবে মন্তব্য দিন। আপনার মন্তব্য আমার লেখা উন্নয়নে সহায়তা করবে। পড়তে থাকুন এবং নিয়মিত চোখ রাখুন।

ফেসবুকে পছন্দ করেছেন

সোমবার, ১৩ জুন, ২০১১

হাসতে কইছে কে ? (১৮+) ( পর্ব - ৩ )

২১.    একটি লোকের স্ত্রী অন্তসত্তা। হাজবেন্ড ওয়াইফ দুজন মিলে সিদ্ধান্ত নিতে পারছেনা যে তাদের সন্তানের নাম কি হবে। এটা সবার ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। অনেক তর্ক বিতের্কর পর স্ত্রী তার স্বামীকে বলল, “তুমি বাবার কাছে যাও। তাকে জিজ্ঞেস করে আসো যে বাচ্চাদের নাম কি করে রাখতে হয় স্বামীটি তৎক্ষনাৎ তার বাবা কাছে গেলে এবং বাচ্চাদের নাম কি করে রাখতে হয় তা জিজ্ঞেস করলো। বাবা মুচকী হেসে একটু নস্টালজিক হয়ে গেলেন। আনমনা ভাবে মৃত স্ত্রীর ছবির দিকে তাকিয়ে বললেন, তোর বড় ভাইয়া যখন তোর মার পেটে এলো তখন আমার পোস্টিং হিলে, চারদিকে পাহাড় আর পাহাড়। পাহাড়ের বুকে জন্মালো তাই ওর নাম রাখলাম হিমালয়তোর মেঝো আপা যখন হলো তখন আমরা নৌ-বিহারে ছিলাম তাই ওর নাম রেখেছিলাম নদীএসব জেনে তুই কি করবি ফুটো কন্ডোম
  
২২.     দবির আর সাবেত অনেক দিন থেকেই এক সাঠে গলফ খেলে, অনেক দিন পরে দবিরের মনে হইল সাবেত আসলে কি কাম করে?
দবিরঃ কাজ কাম কি করেন ভাই?
সাবেতঃ আমি আসলে একজন হিটম্যান, ভাড়ায় কাম করি, প্রতি হিট ১০,০০০ টাকা। মানে প্রতি বুলেট ১০,০০০ টাকা আর আমার বুলেট মিস হয় না।
দবির মনে মনে ভাবে আরে শালা! আমি তো এমনই একজন লোক খুজতাছি! এইবার বিবির জান শেষ!
দবিরঃ দোস্ত আমার একটা কাম কইরা দিবা? না না দুইটা!!?
 সাবেতঃ আরে তুমি মাল দিবা আর আমি কাম করুম না! দুইটার জন্য ২০,০০০ টাকা লাগবো।
 দবিরঃ ঠিক আছে তুমি আমার বিবির মুখের মধ্যে একটা গুলি করবা, শালী খালি আমার লগে চিল্লায়, খালি প্যান প্যান করে।
আর এক কুত্তার বাচ্চা আছে ওর বয় ফ্রেন্ড, ওর অই জায়গাতে একটা গুলি করে ঐটা উরায় দিবা, ঐযে মাঠের পাশেই আমার বাসা।
 সাবেত তার গলফ ব্যাগ থাইকা টেলিস্কোপিক রেমিংটন পয়েন্ট ২২ রাইফেলটা বাইর কইরা অনেকক্ষন লাগাইয়া দেইখা কইল "আমি তোমার পয়সা বাঁচায়া দেই। গূল্লি একটা লাগবো"

২৩.     আরাম সাহেবের বউ খুব গোপনে হাসপাতালের ইমারজেন্সীতে গাইনোকোলজিস্টের সাথে দেখা করতে চাইলেন। গাইনোকোলজিস্ট এসে জিজ্ঞেস করতেই, তিনি খুব লজ্জিতভাবে বললেন, তার ভাইব্রেটরটা গোপনাঙ্গের ভেতরে পুরোপুরি ঢুকে আটকে গেছে। ডাক্তার সব দেখে বললেন, এটা বের করতে খুব লম্বা এবং বিপদজনক অপারেশন করতে হবে। অপারেশনের টাকা তিনি দিতে পারবেন কিনা। মিসেস আরাম আরও লজ্জিতভাবে বললেন, হ্যাঁ পারবেন। কিন্তু তিনি সেই অপারেশন আপাতত করতে চাননা। বরঞ্চ ডাক্তার সাহেব যদি কষ্ট করে, ব্যাটারীটা একটু পালটে দিতেন...

২৪.     আরব মুল্লুকে বেড়াতে গেছে তিন ট্যুরিস্ট।
মরুভূমিতে পথ হারিয়ে দিন তিনেক ঘোরাঘুরি পর একদিন এক মরূদ্যানের সামনে হাজির হলো তারা। সেখানে শুধু মেয়ে আর মেয়ে, সবাই স্বল্পবসনা এবং সুন্দরী। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই গোবদাগাবদা চেহারার কয়েকজন মহিলা এসে তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেলো আলিশান এক প্রাসাদের ভেতর। সেখানে জোব্বাপরা এক আরব শেখ বসে গড়গড়ায় তামাক খাচ্ছে, তাকে ঘিরে আছে অপরূপ সুন্দরী কিছু যুবতী।
গড়গড়া নামিয়ে শেখ বললো, 'আমি শেখ অমুক। এটা আমার মুল্লুক, এখানে যারা ভুল করে ঢুকে পড়ে, তাদের আমি কঠিন শাস্তি দিই।' প্রথমজনকে জিজ্ঞেস করলো সে, 'বলো, কী করো তুমি?'
প্রথম ট্যুরিস্ট জবাব দিলো, 'আমি একজন পুলিশ।'
শেখ হাততালি দিলো। দুই রূপসী সামনে এসে দাঁড়ালো। শেখ হুকুম করলো, 'যাও, এর যন্ত্রটাকে গুলি করে ঝাঁঝরা করে দাও।' তারপর দ্বিতীয়জনকে জিজ্ঞেস করলো সে, 'বলো, তুমি কী করো?'
দ্বিতীয় ট্যুরিস্ট জবাব দিলো, 'আমি একজন দমকলকর্মী।'
শেখ হাততালি দিলো। আরো দুই রূপসী সামনে এসে দাঁড়ালো। শেখ হুকুম করলো, 'যাও, এর যন্ত্রটাকে পুড়িয়ে ছাই করে দাও।' তারপর শেষজনকে জিজ্ঞেস করলো সে, 'বলো, কী করো তুমি?'
শেষ ট্যুরিস্ট দাঁত বের করে জবাব দিলো, 'আমি একজন ললিপপ বিক্রেতা।

২৫.     মুখোশ পার্টিতে যাবে রোমেল আর তার বউ।
রোমেলের বউ শেষ মিনিটে বললো, সে যাবে না, তার মাথা ধরেছে। রোমেল একটা স্পাইডারম্যানের মুখোশ পরে বেরিয়ে গেলো একাই। ঘন্টাখানেক পর রোমেলের বউ যাওয়ার মত পাল্টে একটা মুখোশ পরে নিয়ে পার্টিতে গেলো, একা একা রোমেল কী করে বেড়ায় দেখতে।
পার্টিতে গিয়ে সে দেখলো স্পাইডারম্যানের মুখোশের চারপাশে অনেক মহিলা, জমিয়ে আড্ডা মারছে রোমেল। চটে মটে রোমেলের বউও সেই ভিড়ে গিয়ে জুটলো, তারপর এক এক করে মহিলাকে হটিয়ে দিয়ে রোমেলকে দখল করলো সে। নির্জনে রোমেল তার কানে কানে কুপ্রস্তাব দিলো। মনে মনে চটে গিয়ে রাজি হলো রোমেলের বউ। ঘন্টাখানেক আদরসোহাগের পর রোমেলকে পার্টিতে রেখেই বাড়িতে ফিরে এলো সে।
গভীর রাতে ক্লান্ত রোমেল বাড়িতে ফিরলো।
তার বউ চিবিয়ে চিবিয়ে জানতে চাইলো, পার্টি কেমন হয়েছে। রোমেল বললো, ‘আরে ধ্যুৎ, খুব বোরিং। আমি আর আমার কয়েকজন বন্ধু কোণার ঘরে বসে তাস খেলেছি।
তাই? কোন মজা হয়নি পার্টিতে?’
একদম না। তবে যে ব্যাটাকে আমার মুখোশটা ধার দিয়েছিলাম, ঐ শালা খুব মজা লুটেছে।

২৬.     কিন্ডারগার্টেনে তরুনী টিচার ক্লাসে খেয়াল করলেন যে এক ছাত্র বেশ অমনোযোগী। তাকে দাড় করিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, “ বলো একটি ডালে তিনটি পাখি বসে আছে। তুমি একটি বন্দুক দিয়ে একটি পাখিকে গুলি করলে সেখানে আর কয়টি পাখি থাকবে?”
ছাত্রঃ একটিও না।
ম্যাডামঃ কেন?
ছাত্রঃ ম্যাডাম আমি যদি বন্দুক দিয়ে গুলি করি তাহলে গুলির শব্দে সবগুলো পাখি উড়ে যাবে।
ম্যাডামঃ তুমি যেভাবে চিন্তা করেছো তা আমার পছন্দ হয়েছে। কিন্তু সঠিক উত্তর হবে আর দুইটি পাখি থাকবে।
ছাত্রঃ আচ্ছা ম্যাডাম একটি আইস্ক্রীম পারলার থেকে তিনজন যুবতী হাতে আইস্ক্রীম নিয়ে বের হল। তাদের একজন হাল্কা কামড় দিয়ে দিয়ে আইস্ক্রীম খাচ্ছিল। আর একজন চেটে চেটে খাচ্ছিল। আর শেষজন পুরো আইস্ক্রীম মুখে পুরে চুষছিলো। বলুন দেখি তাদের মধ্যে কে বিবাহিত?
ম্যাডাম কিঞ্চিত বিব্রত হয়ে বললেন, “ যে পুরো আইস্ক্রীম মুখে পুরে চুষছিলো সেই বিবাহিত।
ছাত্রঃ আপনি যেভাবে চিন্তা করেছেন তা আমার পছন্দ হয়েছে। কিন্তু সঠিক উত্তর হবে যার হাতে ওয়েডিং রিং ছিল সেই বিবাহিত।

২৭.     এক ব্যারাকে , এক সৈনিক বাজি ধরার জন্য বিখ্যাত হয়ে গেল রাতারাতি। কারন তারে কেউ বাজিতে হারাতে পারেনা। তাই দেখে আরেক সৈনিক ব্যরাকের দায়িত্বে থাকা ক্যাপ্টেন কে জানালো ঘটনা।
ক্যাপ্টেন কি করবে না বুঝে জানালো তার বস্‌ মেজর কে। সব শুনে মেজর বললো, আচ্ছা, ডাকো তাকে, দেখায় দেই কেমন করে হারাতে হয় বাজিতে।
 তো সেই বাজিকর সৈনিকের ডাক পড়লো মেজরের চেম্বারে।
 বাজিকর সৈনিক মেজরের চেম্বারে ঢুকেই স্যলুট দিয়ে বলে " স্যার আপনার পাইলস্‌ আছে।"
মেজরঃ কে বললো পাইলস্‌ আছে?
বাজিকর সৈনিকঃ স্যার বাজি ধরেন , না থাকলে।
মেজরঃ ও কে, ৫০০ টাকা বাজি। প্রমান করো।
প্রমান করার জন্য মেজর প্যান্ট খুলে তার পশ্চাদ্দেশ দেখালো, বাজিকর সৈনিক পশ্চদ্দেশের ভিতর আঙ্গুল ঢুকিয়ে, তারপর বের করে এনে বললো, না স্যার, পাইলস নাই, আমি হেরে গেলাম"
 মেজর কে ৫০০ টাকা দিয়ে সৈনিক বের হয়ে এল চেম্বার থেকে।
 মেজর পরে ফোন করে ক্যাপ্টেন কে বলে-
'' কই, ও তো আমার কাছে বাজি তে ৫০০ টাকা হেরে গেল। ''
 ক্যাপ্টেনঃ স্যার, ও যাবার আগে আমার সাথে বাজি ধরে গেছে , আপনার পাছায় আঙ্গুল দিতে পারলে ও ৫০,০০০ টাকা জিতবে। এখন তো আমারে সেই টাকা দেয়া লাগবে"
 
২৮.     বাচ্চাদের স্কুলের টিচার মিস তানিয়া একদিন ছুটির পর ছোট্ট বাবুকে দাঁড় করালেন। 
এক মিনিট দাঁড়াও ছোট্ট বাবু।চশমার ওপর দিয়ে চাইলেন তিনি। তোমার হোমওয়র্ক তো খুব খারাপ হচ্ছে কদিন ধরে। তোমার কি কোন সমস্যা হচ্ছে?’
 ছোট্ট বাবু মাথা ঝোঁকালো। জ্বি টিচার। আমি প্রেমে পড়েছি।
 মিস তানিয়া মিষ্টি হাসলেন। কার প্রেমে পড়েছো?’
 ‘আপনার, মিস তানিয়া। আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই।
 ‘কিন্তু ছোট্ট বাবু,’ নরম গলায় বললেন মিস তানিয়া, ‘ভেবে দ্যাখো ব্যাপারটা কেমন বোকাটে হবে? নিশ্চয়ই আমি একদিন কাউকে স্বামী হিসেবে চাইবো কিন্তু আমি তো কোন বাচ্চা চাই না।
 ‘ভয় পাবেন না মিস।আশ্বাস দিলো বাবু। সেক্ষেত্রে আমি প্রটেকশন ব্যবহার করবো।

২৯.     ফরেনসিক মেডিসিন এর ক্লাসে প্রফেসর নতুন ছাত্রদের ক্লাস নিচ্ছেন .....,
'' ফরেনসিক মেডিসিন পড়তে তোমাদের দুইটা জিনিসের দিকে ভালো খেয়াল রাখতে হবে , প্রথমত , তোমাদের কারো কোনো রকম শুচিবাই বা ঘৃনা থাকতে পারবেনা .... '' . .... এই বলে তিনি তার সামনে রাখা মৃতদেহের পাছার ভিতরে আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলেন এবং তা চুষতে লাগলেন।
'' সুতরাং , তোমরাও তা কর '' ,তিনি সবাইকে নির্দেশ দিলেন ।
পুরো ক্লাসরুম তো থ !!!!!! কি আর করা , সবাই প্রফেসর এর কথামত আঙ্গুল ঢুকিয়ে চুষতে শুরু করলো ।
'' দিতীয় জিনিস টি হলো , তীক্ষ্ণ নজর থাকতে হবে তোমাদের '' বললেন প্রফেসর ....'' তোমাদের মাঝে কয় জন খেয়াল করেছ যে আমি লাশটির পাছায় তর্জনী ঢুকিয়েছি কিন্তু চুষেছি আমার মধ্যম আঙ্গুল ??? ''

৩০.     এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে।
 এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে।
 প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে। সুপ্রভাত। বললো জেব্রা। তুমি এখানে কী করো?
 মুরগি জবাব দিলো, সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।
 এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে। সুপ্রভাত। বললো জেব্রা। তুমি এখানে কী করো?
 গরু জবাব দিলো, সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।
 তার দেখা হলো একটা ছাগলের সাথে। সুপ্রভাত। বললো জেব্রা। তুমি এখানে কী করো?
 ছাগল জবাব দিলো, সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।
 জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো।
 এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের। সুপ্রভাত। বললো জেব্রা। তুমি এখানে কী করো?
 ষাঁড় জেব্রাকে আপাদমস্তক দেখে মুচকি হেসে জবাব দিলো, সুপ্রভাত। তুমি তোমার পাজামাটা খোলো, আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।

২টি মন্তব্য:

  1. সব তো ফেইসবুক থেকে মেরেছেন :পি

    উত্তরমুছুন
  2. তা ঠিক আছে। কিন্তু একসাথে করতে তো কষ্ট হইছে। আর তাছাড়া ফেসবুকে যারা দিছে তারাও তো আর বানায় নাই। কারো না কারো কাছ থেকে কপি মারছে। :))

    উত্তরমুছুন

trafficG