আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম

এই ব্লগে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা যদি ভালো লাগে তবে মন্তব্য দিন। আপনার মন্তব্য আমার লেখা উন্নয়নে সহায়তা করবে। পড়তে থাকুন এবং নিয়মিত চোখ রাখুন।

ফেসবুকে পছন্দ করেছেন

মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০১১

হাসতে কইছে কে ? (১৮+) ( পর্ব - ৪ )



বেশ  কিছুদিন পরে এই পর্বটি দিলাম। এখন থেকে প্রতি সপ্তাহে একটা করে পর্ব থাকবে..........................।

 
৩১.    এক অনুষ্ঠানে এক জোকার এসেছে লোক হাসানোর জন্য। সে তার প্যান্টের পকেটে হাত ঢুকিয়ে সবাইকে জিজ্ঞেস করল, বলেন তো আমি কি ধরেছি?
সবার মাঝে ছি ছি পড়ে গেল।
জোকার তখন পকেট থেকে একটা কলম বের করে দেখালো, আপনাদের ধারণা ঠিক না। আমি এই কলম ধরে ছিলাম।
তারপর সে আবার পকেটে হাত ঢুকালো। বলল, বলেন তো এইবারে আমি কি ধরেছি?
একেক জন একেক কথা বলা শুরু করল। কেউ বলল মানিব্যাগ, কেউ চাবি, কেউ মোবাইল।
জোকার তার খালি হাত পকেট থেকে বের করল
এবার আপনারা ভুল করেছেন।
 
৩২.    একজন স্ট্রীট ম্যাজিশিয়ান ম্যাজিক দেখাচ্ছেন কোন এক আবাসিক এলাকার এক রাস্তার উপরে। সবাই সাগ্রহে তাকে ঘিরে আছে। মূল আকর্ষণ হচ্ছে নাকি তার ম্যাজিক স্পেল আউড়ানোর সাথে সাথে কোথাও নাকি কিছু দাঁড়িয়ে যাবে আর সবাই মিলে যদি ফুঁ দেয় তবে তা বসে পড়বে।
প্রথম বারঃ হ্রিঙ্গা ত্রিঙ্গা ছট্টে... সামনে দাঁড়িয়ে থাকা বাচ্চাটির পকেট থেকে পেন্সিলটি উঠে দাঁড়িয়ে গেলো। সবাই মিলে একযোগে ফুঁ... বসে পড়লো পেন্সিলটি তার জায়গায়।
দ্বিতীয় বারঃ ম্যাজিশিয়ানের মন্ত্র... মাঝখানে দাঁড়িয়ে থাকা একজন ভদ্রমহিলার মাথা থেকে তার হেয়ার পিনটি উঠে দাঁড়ালো। সবাই আবারো ফুঁ... বসে পড়লো হেয়ার পিন।
শেষ বারঃ মন্ত্র পড়া শেষ... সবাই ফুঁ দেবার অপেক্ষায়... কিন্তু কেউ বুঝতে পারছে না কোথায় কি দাঁড়ালো...!! আকস্মিক ভাবেই পাশের এক বাড়ীর দরজা খুলে একজন ৮৫ বছরের বৃদ্ধ বেরিয়ে এসে হাঁক ছাড়লেন, "এই পাঁজির দল, নচ্ছার গুলো, খবর্দার বলে দিচ্ছি, কেউ কিন্তু ফুঁ দিবি না হতচ্ছাড়ারা"...!!
৩৩.     অরিত্র বাবু কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গেছেন প্রাকৃতিক অপূর্ব সৌন্দর্য উপভোগ করতে। সমুদ্রের কাছে গিয়ে নামতে ইচ্ছে হলো পানিতে।
ড্রেস শর্ট করে সমুদ্রে নামতে যাবেন, কাছেই ২/৩ জন ষোড়শীর শর্ট ড্রেস দেখে অরিত্র বাবুর শরীরে ঘাম দেখা দিলো।
তিনি একটু বেশিই সেনসেটিভ।
দৃশগুলো সইতে পারেন না।
আর তাই শর্টপ্যান্টের সামন দিক উঁচু হতে থাকলো। ভয়, লজ্জা আর হিন্মতা নিয়ে এদিক সেদিক তাকালেন  কেউ দেখছে না তো?
সামন পেছন ডান বাম দেখতে গিয়ে ডানে দেখলেন এক পিচ্চি মেয়ে চোখ বড় বড় করে অরিত্র বাবুর দেহের বিশেষ দিকে তাকিয়ে আছে। পুচকা মেয়েটি হয়তো বুঝতে পারছে না কেন ওখানটা উঠানামা করছে।
মহা ফ্যাসাদে অরিত্র বাবু।
তিনি স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টা করলেন একটু কুঁজো হয়ে দাঁড়িয়ে।
সেয়ানা পিচ্চিটি অরিত্র বাবুর আর একটু সামনে এগিয়ে এলো।
> আংকেল, এটা কী?
= পাখি... যাও যাও ডিস্টার্ব করোনা!
পিচ্চিটি গেলো না। তবে অরিত্র বাবুর তাড়া খেয়ে অদূরে দাঁড়িয়ে রইলো। অরিত্র বাবুর মাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেলো। তিনি পানিতে দ্রুত ঝাপিয়ে পড়লেন।
ঝাপাঝাপি করে এসে সৈকতে শুয়ে পড়লেন। বিকালের সোনালী রোদ গায়ে লেগে একটা আরাম আরাম ভাব চলে এলো। কখন যে অরিত্র বাবু ঘুমিয়ে পড়েছেন, খেয়ালই করেন নি।
ঘুম ভেঙে দেখেন তিনি হাসপাতালে।
ঘটনা কী?
অন্য সবাইও জানতে চাইলেন ঘটনা কী?
অরিত্র বাবু ফ্যাল ফ্যাল করে এদিক ওদিক তাকাতে গিয়ে হঠাৎ অনুভব করলেন উনার বিষেশ অঙ্গে ব্যান্ডেজ।
খাইছে!
ডাক্তারের প্রশ্নে অরিত্র বাবু জানালেন, কিছুই জানি না। তবে শেষ মনে পরে সৈকতে একটা পিচ্চি মেয়ে আমার চারপাশে ঘুর ঘুর করছিলো।
ডাক্তার লোক পাঠালেন পিচ্চিকে ধরে আনার জন্য।
পিচ্চি এসে বলে,

আংকেল ঘুমিয়ে যাবার পর আমি আংকেলের পাখি আর পাখির দুইটা ডিম নিয়া খেলতে ছিলাম। হঠাৎ দেখি পাখি রাগে ফুইসা উঠছে। তাই আমি ধাক্কা দিছি। অমনি পাখি আমারে থুতু দিছে, আর তাই আমিও পাখির ডিম ভাঙার জন্য ইটের টুকরা দিয়া মারছি।

৩৪.     একদিন এক বাসার গৃহকর্তা আর তার বৌ গলা ফাটিয়ে চেঁচিয়ে ঝগড়া করছে। একপর্যায়ে লোকটা তার বউকে বলল Whore আর শুনে মহিলা লোকটাকে বলল Pimp
তাদের ছোট ছেলে ছিল একটা, সে শুনে বাপ মাকে বলল, 'Whore আর Pimp মানে কি?' বাবা মা বলল, 'এটা কিছু না ভদ্রমহোদয় আর ভদ্রমহোদয়া, আইমিন লেডিস এন্ড জেন্টেলম্যান'

২দিন পরে এক রাতে ভালবাসার একপর্যায়ে মহিলা লোকটাকে বলে বসল 'ফিল মাই বুবস' আর লোকটা ৫ মিট পরে বলল 'ফিল মাই ডিকি' ছেলেটা এবারও ঘন্টা খানেক পরে বাবা মাকে জিজ্ঞেস করল 'বুবস আর ডিকি মানে কি?' উত্তর এল 'হ্যাট আর কোট!'

তার পরেরদিন লোকটা শেভ করতে যেয়ে গাল কেটে ফেলে বলে বসল 'শিট'! ছেলে জানতে চাইল মানে কি, বাবা বলল 'এটা শেভিং ক্রিমের ব্যান্ড নেম!' আরেকদিন ছেলের মা টার্কি রেডি করতে যেয়ে কি একটা ভুল করে ফেলে বলল 'Fuck!' ছেলে জানতে চাইলে বলল 'এটার মানে টার্কি রেডি করা!'

বাচ্চাদের সাথে মিথ্যা বলার সমস্যাটা টের পাওয়া গেল মাসখানেক পরে। একদিন বাসায় এক মহিলা তার হাসবেন্ডকে নিয়ে যখন এসে ছেলেটার কাছে জানতে চাইল তার বাবা মা কোথায়, ছেলেটা উত্তর দিল,

"ডিয়ার Whore আর Pimp, আপনারা প্লিজ আপনাদের বুবস আর ডিকি এই হ্যাঙ্গারে রাখুন। আমার বাবা মুখ থেকে শিট ধুয়ে ধুয়ে পরিস্কার করছে আর মা উপরতলায় একটা টার্কি-কে খুবই দ্রুততার সাথে Fuck করছে!"

৩৫.     মিস্টার অন্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজডুবি হয়ে কয়েক বছর ধরে একটা দ্বীপে আটকা পড়ে আছে।
একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো, সৈকতে এক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, গায়ে নাবিকের পোশাক। সুস্থ হয়ে উঠে যুবক জানালো, তারও জাহাজডুবি হয়েছে। ওদিকে মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এই যুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর সুযোগ বুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে।
কিন্তু রবিনসন আশেপাশে যতক্ষণ আছে, কোন কিছু করবার সুযোগ তাদের নেই।
এর কিছুদিন পর নাবিক যুবক রবিনসনকে পরামর্শ দিলো, সৈকতে একটা ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হোক। সে আর ক্রুসো ওতে চড়ে পাহারা দেবে, জাহাজ দেখতে পেলে পতাকা দিয়ে সংকেত দেবে। ক্রুসোর বেশ মনে ধরলো বুদ্ধিটা। বাঁশ দিয়ে একটা উঁচু ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করলো তারা।
পরদিন প্রথমে পাহারা দেয়ার পালা নাবিকের। সে টাওয়ারে চড়লো, নিচে ক্রুসো আর তার বউ গেরস্থালি কাজ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরই যুবক চেঁচিয়ে উঠলো, ‘ছি, ক্রুসো ভাই! দিনে দুপুরেই ভাবীর ওপর এভাবে চড়াও হয়েছেন। ছি ছি ছি।ক্রুসো নারকেল কুড়োচ্ছিলো, সে বিব্রত হয়ে ওপরে তাকিয়ে বললো, ‘কী যে বলো, আমি কোথায়, আর ও কোথায়!
যুবক চোখ কচলে বললো, ‘ওহহো, দুঃখিত, আমার যেন মনে হলো সরি ভাই।কিন্তু ঘন্টাখানেক পর আবার চেঁচিয়ে উঠলো সে, ‘না, এবার আর কোন ভুল নেই। কী ভাই, একটু অন্ধকার হতে দিন না! এভাবে জঙলিদের মতো সক্কলের সামনে ছি ছি ছি।
ক্রুসো আগুন ধরাচ্ছিলো, সে চটেমটে বললো, ‘চোখের মাথা খেয়েছো নাকি ছোকরা, কী দেখতে কী দেখছো!
যুবক খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে মাথা নেড়ে লজ্জিতভাবে হাসলো। ইয়ে, দুঃখিত, কিন্তু মনে হলো পষ্ট দেখলাম
কিছুক্ষণ বাদে যুবকের পাহারা দেয়ার পালা শেষ হলো, এবার ক্রুসো চড়লো টাওয়ারে। কিছুক্ষণ টাওয়ারে পায়চারি করে ক্রুসোর চোখ পড়লো নিচে। সে খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে আপনমনে বললো, ‘আরে, কী তামশা, ওপর থেকে দেখলে তো মনে হয়, সত্যি সত্যি নিচে ওরা ওসব কিছু করছে!
 ৩৬.    ডিক একটি বারে ঢুকলো ড্রিংস্ করার জন্য। একটি মার্টিনি অর্ডার করলো সে। এবং বারটেন্ডারের কাছে তার দামও জানতে চাইলো। বারটেন্ডার বললো এর দাম ২ ডলার।
এটা শুনে ডিক চমকে উঠলো। কারণ অন্যবারে এর দাম কমপক্ষে ২০ ডলার হবে। খুশি মনে সে মার্টিনি শেষ করে রেড ওয়াইনের দাম জানতে চাইলো। এক বোতল রেড ওয়াইন অন্য জায়গায় ৫০ ডলারের কমে পাওয়া যায় না।
কিন্তু বারটেন্ডার জানালো এক বোতল রেড ওয়াইনের দাম এখানে ৫ ডলার!
শুনে ডিক বলে উঠলো, "বলো কি! এত্ত কমে? বারের মালিক কোথায়?"
বারটেন্ডার: "সে উপরের তলায় আমার বৌ এর সাথে আছে।"
ডিক: "বারের মালিক তোমার বৌ এর সাথে কি করে?"
বারটেন্ডার: "আমি ওর ব্যাবসার সাথে যা করতেছি, তাই করে!

৩৭.     একদিন হঠাৎ এক স্পার্ম ব্যাংকে মুখোশ দিয়ে মুখ ঢাকা এক লোক উদ্দোত পিস্তল হাতে প্রবেশ করল। কাউন্টারে এক মহিলা ছিল, তাকে পিস্তল দেখিয়ে ভয় দেখিয়ে দাঁড়া করাল।
মহিলা বলল 'এটা ব্যাংক না, এটা একটা স্পার্ম ব্যাংক, এখানে কোন টাকা-পয়সা নেই, থাকেনা'

লোকটা বলল, 'একটা বোতল নাও, এখনই! নাও, বোতলের ছিপি খুলে সবটা এখনই খেয়ে নাও!'
মহিলা পিস্তলের মুখে সবটা খেয়ে নিল তারপর লোকটা মুখোশ খুলে ফেলল, দেখা গেল সে ঐ মহিলারই হাসবেন্ড! লোকটা তখন তার বউকে বলল,
'দেখেছ বেবি? এটা খাওয়া মোটেই কোন কঠিন কাজ না!

৩৮.     ছুটির একদিনে আরাম খান ও তার বউ জন্মদিনের ড্রেসে বাথটাবে জলকেলী করতেছে। গায়ে ফেনা লাগায়া আবার ধোয়াধুয়িও চলতেছে। এমন সময় বাসার কলিং বেল বাইজা উঠলো। আরাম খান আইলসামি কইরা কইলো জান, তোয়ালে প্যাচাইয়া যাওনা, দেখো কে আইসে?”
 আরাম খান এর বউ তাই করে। একটা তোয়ালেতে শরীর ঢাইকা দরজা খুইলা দেখে পাশের বাড়ীর আনিস ভাই। জিগাইলো কি দরকার, আরাম গোছলে আছে। আনিস একটু ভাইবা কইলোআইছিলাম এমনিতেই, থাক পরেই আমু আবার। তয় আপনে চাইলে একটা ব্যবসা করতে পারেন। ইন্সট্যান্ট এখানেই।
আরাম খান এর বউ উৎসাহী হয়, কয় কিরাম ব্যবসা?”
আনিস ব্যবসার প্রস্তাব দিলো তখন, “যদি আপনে তোয়ালের উপরের অংশ খুইলা দেখান, তাইলে আমি আপনেরে ৫০০০ টাকা দিমু।আরাম খান এর বউ ভাবলো, শুধু তো দেখবো, ৫০০০ টাকা তো কম না। সে খুইলা দেখাইলো। আনিস চোখ ভইরা দেখলো আর দিলো ৫০০০ টাকা।
নেশা চাপসে দুইজনেরই। আনিস এইবার কইলো যদি পুরাটাই খুইলা ফেলেন তাইলে দিমু আরো ৫০০০।
আরাম খান এর বউ ভাবলো একি কথা, দেখবোই তো। দিলো খুইলা। আনিস দেইখা আরো ৫০০০ দিয়া গেলো গা।
আরাম খান এর বউ খুব খুশী, ১০০০০ টাকা এত সহজে ইনকাম হইলো, খুশীতে গেলো স্বামীরে জানাইতে। স্বামী রে কইলো পাশের বাসার আনিস ভাই আইছিলো..।
আরাম খান কথা কাইরা নিয়া কয় আনিসে টাকা দিছে নি, ১০০০০ টাকা পাইতাম, ধার নিছিলো।


৩৯.     কোনো এক পশ্চিমী দেশে এক ভদ্রমহিলার তিন-তিনটি অবিবাহিতা মেয়ে।

অনেকদিন চেষ্টা করেও কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ের ঠিক হয়ে গেলো।ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্যজীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন।তো তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ড পাঠায়।যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে।

বিয়ের দু'দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে শুধু লেখা - "Nescafe"!!!!
প্রথমে বেশ অবাক হলেও,কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe - এর জার বের করলেন।দেখলেন তার গায়ে লেখা - "Good till the last drop"....

তিনি একটু লজ্জা পেলেও,মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন।

বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল।তাতে লেখা - "Rothmans"!!!!

এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা - "Extra Long. King Size"....

আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন।

সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন।তার চিঠি কিছুতেই আসে না।এক মাসের শেষে তার চিঠি এল।তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা - "South African Airways"!!!!

ভদ্রমহিলা জল্দী লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এডটা দেখলেন।দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন।
এডটার নিচে লেখা - "Ten times a day, seven days a week, both ways"!!!!!!!!


৪০.     পার্কে একটা বিরাট কুকুর নিয়ে বসে আছে বাবু। এক তরুণী যাচ্ছিলো পাশ দিয়ে, দাঁড়িয়ে বললো, ‘বাহ, বেশ তো কুকুরটা!
বাবু হাসলো। হ্যাঁ। খুব রোমান্টিক ও। আর মেয়েরা তো ওকে খুব পছন্দ করে, দারুণ আদর করতে পারে কি না।
তরুণীর চোখে আগ্রহ ফুটলো। তাই?’ ফিসফিস করে জানতে চাইলো সে।
বাবু বললো, ‘হ্যাঁ, দেখতে চান? চলুন আমার বাসায়।
বাড়ি ফিরে মেয়েটাকে সাথে নিয়ে নিজের ঘরে এলো সে। মেয়েটাকে জামাকাপড় খুলতে বলে সে কুকুরটার দিকে ফিরলো, ‘কালু, এই আপুটাকে আদর করো তো!
কালুর কোন ভাবান্তর হলো না।
বাবু আবার হুকুম দিলো, তবুও সে গ্যাঁট হয়ে বসে রইলো।
এবার বাবু একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে প্যান্ট খুলতে খুলতে বললো, ‘ঠিক আছে, কালু, তোমাকে দেখিয়ে দিচ্ছি কিভাবে কী করতে হবে, কিন্তু এ-ই শেষবার, বলে দিচ্ছি!

২টি মন্তব্য:

  1. ছি! ছি! ছি!
    তুমি এত খারাপ Md. Mesbah Ul Musfiq।
    হাসতে কইছে কে ? (১৮+) এ - ও খারাপ
    --
    ভাল কিছু লিখতে পার না|
    তোমাদের জন্যই INTERNET নিয়ে মানুষ বাজে কথা বলে|

    উত্তরমুছুন
  2. নামহীন কেন?? নাম নিয়ে আসুন। মানুষ internet নিয়ে যে বাজে কথা বলে এইটা তার নিজস্ব বলার বা দেখার ভঙ্গি। সবকিছু সবার কাছে ভালো লাগবে না।

    উত্তরমুছুন

trafficG