আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম

এই ব্লগে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা যদি ভালো লাগে তবে মন্তব্য দিন। আপনার মন্তব্য আমার লেখা উন্নয়নে সহায়তা করবে। পড়তে থাকুন এবং নিয়মিত চোখ রাখুন।

ফেসবুকে পছন্দ করেছেন

বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১১

হাসতে কইছে কে ? (১৮+) ( পর্ব - ৫ )


৪১.      ইদানিং জনের মধ্যে সেই নার্ভাস ভাবটা নেই।মেয়েদের সাথে সাচ্ছ্যন্দে কথা বলতে পারে।তাই রাস্তায় একদিন একটা অপরুপ পরীকে দেখে এগিয়ে গ্যালো কথা বলতে।
"এক্সকিউজ মি,আপনাকে যদি আমি এক মিলিওন ডলার দেই,তো আপনি কি আমার সাথে শোবেন" স্ট্রেইটকাট কথাবার্তা জনের।
অলমাইটি ডলারস!তো এখানেও মেয়েটি একটু ভেবে রাজী হয়ে গ্যালো।
"হ্যাঁ,শোব"
"আর যদি দশ ডলার দেই?"
"হোয়াট!কি বলছেন আপনি!আমাকে আপনি কি ধরনের মেয়ে মনে করেন??" পরী পুরো ক্ষেপে গ্যাছে।
"কি ধরনের মেয়ে,সেটাতো আগেই বুঝেছি।এখন একটু দরাদরি করছি আর কি!" মিটমিটিয়ে হেসে বলল জন

৪২.     ১ম বন্ধু: কিরে তোর মুখে ব্যান্ডেজ বাধা কেন? তোর ডান চোখটাতো অল্পের জন্য বেঁচে গেছে। কে তোর এই দশা করল? ২য় বন্ধু: আর বলিস না সকাল বেলায় অফিসে বেরোবার আগে প্যান্টের সামনের একাট বোতাম ছিড়ে গেল। আমি ব্যাচেলর মানুষ। তাই পাশের অ্যাপার্টমেন্টের মিসেস ললার সাহায্য চাইলাম।
 ১ম বন্ধু: বুঝতে পারছি। প্যান্টের ঐ জায়গায় বোতাম লাগাতে বলায় ভদ্রমহিলা নিশ্চয়ই ভাবলেন তুই কোন অসভ্য ইঙ্গিত করছিস। তারপর তোকে জুতা পেটা করলেন।
২য় বন্ধু: না না, তা নয়। মিসেস লরা একজন সমাজ সেবিকা। তিনি আমার সমস্যা বুঝতে পারলেন। দ্রুত সুঁই-সুতা নিয়ে আমার প্যান্টের বোতাম লাগিয়ে দিলেন।
 ১ম বন্ধু: তাহলে সমস্যাটা কি?
২য় বন্ধু: বোতামটা লাগানো শেষ করে মিসেস লরা যখন মাথা নিচু করে দাঁত দিয়ে সুতোটা কেটে দিচ্ছিলেন তখনই‌ উনার হাজব্যান্ড এসে উপস্থিত। তারপরতো বুঝতেই পারছিস।
 
৪৩.     এক দম্পতি এসেছে ডাক্তারের কাছে। স্বামীটা বেশ বয়স্ক কিন্তু স্ত্রী তরুনী। তাদের সমস্যা হলো বাচ্চা হচ্ছে না। ডাক্তার স্ত্রীর কিছু পরীক্ষা করলেন। স্বামীটিকে বললেন আপনার স্পার্ম টেস্ট করতে হবে। তাকে একটা specimen cup দেয়া হলো। বলা হলো কাপটাতে স্পার্ম নিয়ে আসবেন।
পরদিন লোকটা খালি কাপ নিয়ে এসেছে।
ডাক্তার বলল, কাপ খালি কেনো?
-বাসায় গিয়ে বাম হাতে অনেক চেষ্টা করলাম। পারলাম না। পরে মনে হলো ডান হাতে চেষ্টা করি। সেই হাতেও হলো না।
-এটা হতে পারে...আপনার বয়স ত আর কম হয় নাই। তা সাহায্য করার জন্য বউকে ডাকতে পারতেন
-বউকে ডাকছি ত। সে হাত দিয়ে চেষ্টা করল ...হলো না...মুখ দিয়ে চেষ্টা করল ...হলো না...
- হয়। মাঝে মাঝে এমন হয়। তা অন্য কাউকে ডাকতে পারতেন।
-ডাকছি ত। বউয়ের বান্ধবীকে ডাকছি।
-বউয়ের বান্ধবী????
-সেও চেষ্টা করে পারল না।
-পারল না?? ডাক্তারের ভ্রু কুচকে গেছে।
-এরপর বউয়ের বন্ধু এলো। সেও চেষ্টা করল... পারল না।
ডাক্তার অবাক- বলেন কি? আপনার বউয়ের দোস্ত??একটা ছেলে??
-তবে আর বলছি কি?যাক, সারা রাতে পারলাম না। সকালে হাসপাতালে এলাম। হাসপাতালে এসে নার্সকে বললাম সাহায্য করতে।
- আমার নার্সকে?
-হ্যা। সেও চেষ্টা করল। পারে নাই
-আপনি ত দেখি সবাইকে দিয়ে চেষ্টা করছেন।
-তা করছি। তবে আপনি বাকি আছেন।
-আআআআমি??? ডাক্তার তোতলাচ্ছে...
-হ্যা। দেখেন ত চেষ্টা করে কাপটার ঢাকনাটা খুলতে পারেন কিনা?

৪৪.     আরাম খানের ছোটবেলার কাহিনী। পোলাডা একদিন দেখে এক বড় ভাই একটা মেয়েরে চুমু দিচ্ছে। বাসায় এসে আরাম খান মারে কয়, আম্মা! চুমা দিলে কি হয়? “
ওর মা ত খুব কড়া। সে চায় পোলা ভালা থাকুক। এইসব পাপ যাতে না করে তাই ডর দেখানের লাইগ্যা আরাম খানরে কইল, “ চুমা দেয়ার পর পোলাগুলার শরীর আস্তে আস্তে পাথর হইয়া যায়, পরে মাটিত পইরা মইরা যায়।
আরাম খান কয় সত্যি?

আরাম খান আস্তে আস্তে বড় হয়। যুবক হইলে একদিন এক মাইয়ার সাথে কথা হয়। কথায় কথায় সম্পর্ক হয়। মেয়েটা একদিন আরাম খানরে চুমা দিতে চায়। আরাম মানা করে।
আমার আম্মা কইছে মেয়েদের চুমা দিলে আমি মারা যামু।
বোকা! আসো। বলে মেয়েটা এগিয়ে একটা চুমা দিল। চুমা শেষ না করতেই করতেই আরাম খান, আম্মা ঠিকই কইছিল বলে মাটিতে শুয়ে গড়াগড়ি দেয়া শুরু করছে।
কি হইছে?
আল্লাহ রে। আমি পাত্থর হইয়া মইরা যামু। তোমারে চুমা দিতে না দিতেই আমার শরীরের একটা অংশ শক্ত হওয়া শুরু করছে।

৪৫.     আরাম খান আর তার স্ত্রী গেছেন চিড়িয়াখানায়, ঘুরতে ঘুরতে তারা গিয়ে দাড়ালেন এক গরিলার খাচার সামনে, চারিদিকে নির্জনতা দেখে কি মনে করে যেন আরাম খান তার স্ত্রীকে বললেন, তুমি আমাকে যেভাবে উত্তেজিত কর, গরিলাটা কে ওভাবে করো না।
আরাম খান এর স্ত্রী আস্তে আস্তে তার টপস খুলে ফেললেন। গরিলা উত্তেজিত হয়ে পড়লো।
আরাম খান বললেন, আরও উত্তেজিত কর তারপর দেখো কি হয়। স্ত্রী এবার নিচেরটাও খুলে ফেললেন। গরিলা এবার উত্তেজিত হয়ে কাপতে লাগলো।
আরাম খান জানতেন যে খাচার দরজায় তালা ছিল না। আরাম খান দরজা খুলে তার স্ত্রীকে খাচার ভিতরে ঢুকিয়ে দিলেন আর স্ত্রীর উদ্দেশ্যে বললেনঃ এবার গরিলাটাকে বল যে তোমার মাথা ব্যথা করছে। তোমার এখন মুড নাই
 ৪৬.     দ্বিতীয বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈনিক সংকট দেখা দিলে কতৃপক্ষ নিয়ম করে দেয় প্রতি পরিবার থেকে একজন তরুণকে যুদ্ধে অংশ নিতে হবে।

জর্জ কোন ভাবেই যুদ্ধে যাবে না। মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষার জন্য যখন তার ডাক পড়ল তখন সে তার গার্লফ্রেন্ড এর ইউরিন স্যাম্পল নিজের ইউরিন স্যাম্পল বলে আর্মি হাসপাতালে জমা দিয়ে দিল। তার বান্ধবীর ছিল ডায়বেটিস । ডায়বেটিস ধরা পড়লে সে আনফিট ঘোষিত হবে এবং তাকে যুদ্ধে যেতে হবে না।

পরদিনই ঐ তরুণ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে চিঠি পেল।
কংগ্রেচুলেশ! আপনি অবিলম্বে আমাদের গাইনি বিভাগে যোগাযোগ করুন। কারণ আপনি মা হতে যাচ্ছেন।

৪৭.     এক চার্চে পাদ্রি নির্বাচন করা হচ্ছে । মিস্টার জন নির্বাচক , তিনি ঠিক করলেন যে সবচেয়ে পার্থিব ভোগের উর্ধে তাকেই নেয়া হবে । ৩জন পার্থি আবেদন করল । এখন ৩ জনেরই বিশেষ অঙ্গে ঘন্টা লাগানো হল যাতে ওই জিনিস দাড়ালে ঘন্টা বেজে
উঠে এইবার তিনজনের সামনে এক সুন্দরীকে এনে প্রথমে বুকের কাপড় খুলে ফেলা হল , একজনের ঘন্টা বেজে উঠল এবং সে বাদ পড়ল , এইবার সুন্দরীর নিচের কাপড় খুলে ফেলা হল । আরেকজনের ঘন্টা বেজে উঠল এবং বাদ পড়ল , রইল বাকী এক , নির্বাচক মিস্টার জন বললেন তার মানে আমরা আমাদের পাদ্রি পেয়ে গেছি , তুমি সমস্ত ভোগ-কাম-লালসা এর উর্ধে ...... এইসব বলতে বলতে তাকে জড়িয়ে ধরলেন , সাথে সাথে ঘন্টা বেজে উঠল ।

৪৮.     এক লোক নতুন বিয়ে করছে তাই বিয়ের পরদিন বৌকে নিয়ে শ্বশুর বাড়ি গেছে । কিন্তু বৌ হল মা মরা মেয়ে, তাই শ্বশুরের মাত্র একটি ঘর এবং একটি খাট। তাই তিনজনে মিলে এক বিছানায় ঘুমাল। প্রথমে মেয়ে তারপর মেয়ে জামাই এবং সবশেষে শ্বশুর ঘুমাল। মাঝরাতে জামাই মেয়েকে বলছেঃ বৌ লোকালে দিব না ডাইরেকে দিব। ( পাঠক এখানে লোকালে =আস্তে এবং ডাইরেকে= জোরে)। মেয়ে বললঃ বাবা পাশে, লোকালেই দাও।
জামাই লোকালে দিতে লাগল। কিন্তু লোকালে সুখ আসার পর আর সামলাতে না পেরে  ডাইরেকে দিতে লাগল। তাই খাট নড়তে লাগল। একটু পরে হাই স্পীডে করার কারনে খাট নড়তে নড়তে শ্বশুর মাটিতে পরে গেল। এখন শ্বশুর বলছেঃ বাবা গাড়ি চালাবা গাড়ি চালাও, লোকালে চালাও বা ডাইরেকে চালাও, কিন্তু পেছেঞ্জার পরবো কেন ?

৪৯.     জরিনার বাবা জরিনার জন্য পাত্র ঠিক করেছে। এদিকে জরিনার সাথে পাভেলের ৫ বছরের অফেয়ার। এটা বাবাকে জানাতেই জরিনার সুইট বাবা নিমিষেই টিপিক্যালিবাবা কেন ভিলেনটাইপ আচরণ শুরু করল। এটা নিয়ে বাবা মেয়েতে তুমুল ঝগড়া। খাওয়া বন্ধ, মুখ দেখাদেখি বন্ধ ইত্যাদি মোটামুটি শেষ হবার পর অবশেষে তারা একটা ঐক্যমতে পৌছাল। ঠিক হল নদীর অপরপাড় থেকে পাভেল ও বাবার ঠিক করা পাত্র দুজনেই সাঁতার কেটে এপারে আসবে। যে আগে আসতে পারবে জরিনা তারই হবে।
যথাসময়ে প্রতিযোগিতা শুরু হল। শুরুতে দেখা গেল বাবার ঠিক করা পাত্রটি এগিয়ে গেছে। জরিনা তো ভয়ে আধমরা কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যে পাভেল তাকে ধরে ফেলল। জরিনা খুশিতে হাততালি দিচ্ছে আর চিৎকার করে উৎসাহ দিচ্ছে পাভেলকে। একপর্যায়ে প্রেমিকের শক্তি আরো বাড়ানো এবং উৎসাহ দেওয়ার জন্য একপর্যায়ে নদীর তীরে দাঁড়িয়ে তার সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলল।এরপর হঠাৎ করে পাভেলের সাঁতারের গতি বেড়ে গেলেও তা আস্তে আস্তে কমে পাড়ের কাছাকাছি এসে একেবারেই থেমে গেল।বাবার ঠিক করা পাত্রটি জিতে গেল প্রতিযোগিতায়। পরে আনেক কষ্টে পাভেল পাড়ে ওঠার পর জরিনা রেগেমেগে বলল, তোমাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য এতকিছু করলাম তাও জিততে পারলে না। ছিঃ, কাপুরুষ কোথাকার।
পাভেল ও সমান তেজে জবাব দিল সব দোষ তোমার, কে বলেছিল তোমাকে কাপড় খুলতে ? তুমি কাপড় খোলার পরপরইতো আমার প্রাইভেট পার্ট নদীর তলদেশের লতাগুল্মের সাথে আটকে যেতে লাগল।

৫০.     মানসিক রোগীর রোরশাখ ইঙ্কব্লট টেস্ট নিচ্ছেন মনোচিকিৎসক। হিজিবিজি কিছু কালির ছোপ রোগীকে দেখানো হয় এ টেস্টে।
প্রথম কার্ডটা এগিয়ে দিলেন তিনি। বলুন তো এটা কিসের ছবি?’
একটা ছেলে একটা মেয়েকে জাপটে ধরে চুমু খাচ্ছে।
দ্বিতীয় ছবিটা এগিয়ে দিলেন ডাক্তার। এটা কিসের ছবি বলুন তো?’
ঐ ছেলেটা এবার মেয়েটার জামাকাপড় খুলে ফেলছে, আর মেয়েটা চেঁচাচ্ছে হাঁ করে।
আরেকটা ছবি এগিয়ে দিলেন ডাক্তার। এটা কিসের ছবি বলুন তো?’
ছেলেটা মেয়েটার চুল টেনে ধরে ঘাড়ে কামড় দিচ্ছে, আর মেয়েটা খিখি করে হাসছে।
ডাক্তার আর পারলেন না। দেখুন, দবির সাহেব আপনার রোগ খুব জটিল পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। আপনার মনটা খুবই নোঙরা, আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি।
দবির সাহেব চটে আগুন। নিজে যত রাজ্যের নোঙরা ছবি এগিয়ে দিচ্ছেন আমাকে, আর বলছেন আমার মন নোঙরা?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

trafficG